শনিবার, ২৮ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৫:৫৫ অপরাহ্ন

সংবাদ শিরোনাম :
ফ্যাসিস্ট আ.লীগের নেতা মোঃ কামরুল ইসলাম নান্টুর রাজধানী ঢাকায় আবাসিক হোটেলের নামে অবৈধ পতিতা, মাদক ও অস্ত্রের রমরমা ব্যবসা। কালের খবর শ্রমিকদের অধিকার রক্ষায় ইসলামী শ্রমনীতি চালু করতে হবে : আ ন ম শামসুল ইসলাম। কালের খবর মাটিরাঙ্গায় শীতবস্ত্র বিতরণ করেছে পৌর বিএনপি। কালের খবর অন্তর্বর্তী সরকারের উদারতা কপালপোড়া জাতিকে অনন্তকাল ভোগাবে : হাসনাত। কালের খবর মাটিরাঙ্গা বাজার ব্যবসায়ী পরিচালনা কমিটির নেতৃত্বে জামাল-মুকুট। কালের খবর তিল ধারণের ঠাঁই নেই কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত। কালের খবর আমতলীতে ভূমি দস্যুর অত্যাচারের প্রতিবাদে মানববন্ধন। কালের খবর নবীগঞ্জ প্রেস ক্লাব নির্বাচন সম্পন্ন : সালাম সভাপতি, ছনি সম্পাদক নির্বাচিত। কালের খবর সীতাকুণ্ডে জামায়াত নেতার ওপর হামলা, প্রতিবাদে মিছিল সমাবেশ। কালের খবর আমাকে ও আমার মেয়েদের কুপ্রস্তাব দেয় রাজ্জাক। কালের খবর
দেশের ৫ কোটি শ্রমিক বিপাকে । কালের খবর

দেশের ৫ কোটি শ্রমিক বিপাকে । কালের খবর

 নিজস্ব প্রতিবেদক, কালের খবর :

লকডাউন শিথিলের পরও দেশের অনির্দিষ্ট খাতের অবস্থা ভালো নেই। দেশের শ্রম বাজারের ৮৫ শতাংশ এ অনির্দিষ্ট খাতে কাজ করে। কিন্তু করোনা মহামারীর আঘাতের পরপরই তারা অনেকে বিদ্যমান শ্রম খাত থেকে ছিটকে পড়েছে। লকডাউন শিথিল হলেও তারা এখনো মাথা তুলে দাঁড়াতে পারেনি।
জানা গেছে, বর্তমানে দেশে ৫ কোটি ১৭ লাখ শ্রমিক রয়েছে, যা শ্রমশক্তির ৮৫.১ শতাংশ।

কিন্তু লকডাউনের ফলে তাদের প্রায় সবাই কর্ম থেকে দূরে রয়েছে। পিপিআরসি ও ব্র্যাকের গবেষণা বলছে, করোনার কারণে সৃষ্ট পরিস্থিতিতে শহরে কাজ হারিয়েছে ৭১ শতাংশ ও গ্রামের ৫৫ শতাংশ শ্রমজীবী মানুষ। কিন্তু এখন লকডাউন শেষ হলেও পরিস্থিতির কারণে খাবারের জন্যসহ অন্তত ৩৬ শতাংশ ব্যয় কমিয়ে দিতে বাধ্য হয়েছে তারা। যার মারাত্মক প্রভাব পড়েছে এসব মানুষের পুষ্টি পরিস্থিতির ওপর। বিশেষ করে শহরাঞ্চলে শ্রমজীবীদের পুষ্টির পরিমাণ কমেছে ২৩ শতাংশ, গ্রামে ১৫ শতাংশ। শহরে মানুষের খাবারের পরিমাণ কমে গেছে ৪৭ শতাংশ, গ্রামে ৩২ শতাংশ। মাত্র ১৪ শতাংশ সরকারি সহায়তা পেয়েছে আর ৫ শতাংশ পেয়েছে এনজিওর সহায়তা।

এদিকে বর্তমানে ৫৫ শতাংশ শ্রমিক চাকরিতে ফিরলেও তারা আগের মতো বেতন পাচ্ছেন না। অর্ধেক বেতনসহ নানা ধরনের সুবিধা বাদ দিয়ে তাদের কর্মক্ষেত্রে ফিরতে হচ্ছে। আর ৩ শতাংশ শ্রমজীবী কাজ করছে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে বেতন বা আর্থিক সুবিধা পাবে এ শর্তে।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, অর্থনৈতিক পরিস্থিতির কারণে দেশে প্রাতিষ্ঠানিক খাতের সম্ভাব্য শ্রমিকরাও এখন অপ্রাতিষ্ঠানিক খাতে প্রবেশ করবে। এমনিতে প্রতিবছর প্রায় ১৬ লাখ শ্রমিক প্রাতিষ্ঠানিক খাতে প্রবেশ করে। কিন্তু করোনায় সব ধরনের নিয়োগ বন্ধ থাকায় তারা অপ্রাতিষ্ঠানিক খাতে ঝুঁকছে।

দৈনিক কালের খবর নিয়মিত পড়ুন এবং বিজ্ঞাপন দিন..

কালের খবর মিডিয়া গ্রুপ লিমিটেডের একটি প্রতিষ্ঠান
Desing & Developed BY ThemesBazar.Com